শেরপুরের নকলা উপজেলার পাশদিয়ে বয়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র নদের চরাঞ্চলের অপেক্ষাকৃত অনুর্বর নিস্ফলা জমিতে তুলা চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় প্রতিটি তুলাগাছে ব্যাপক ফলন হয়েছে। খরচের তুলনায়
অল্প জমিতে কম খরচে বেশি লাভ পাওয়ায় শেরপুরের নকলা উপজেলায় দিন দিন পান চাষের পরিমাণ ও চাষীর সংখ্যা বাড়ছে। ধান, গম, ভূট্টা ও আলুসহ অন্যান্য ফসলের চেয়ে পান চাষে অধিক
অতীতে জমিতে হালচাষের জন্য সারাদেশে গাঁয়ের মেঠো পথে-প্রান্তরে দেখা যেত গরু ও মহিষের ব্যবহার। এখন চাষাবাদে আর গরু ও মহিষের ব্যবহার খুববেশি দেখা যায়না। বর্তমান যুগে কালেভদ্রে অনেক জায়গায় চাষে
মাটির স্পর্শ ছাড়াই কোকোপিট পদ্ধতিতে প্লাগ ট্রেতে বা প্লস্টিকের ট্রেতে কোকোডাস্ট ও জৈবসার ব্যবহার করে শাক-সবজি ও ফল-ফুলসহ বিভিন্ন ফসলের চারা উৎপাদনে কৃষকরা অনেক সুবিধা ভোগ করছেন। এ পদ্ধতিতে চারা
উচ্চ শিক্ষিত হলেই চাকরির পিছনে দৌঁড়াতে হবে তা ঠিক না। উপযুক্ত প্রশিক্ষন, ইচ্ছা শক্তি, পরিশ্রম, মেধা, দৃঢ় সংকল্প এবং প্রয়োজনীয় পরিচর্যায় মৌমাছি লালন-পালন করেও স্ববলম্বী হওয়া সম্ভব। হওয়া যায় সুপরিচিত
শেরপুরের নকলা উপজেলার নদ-নদীর চরাঞ্চলনে ও ছোট-বড় বিলপাড়ের যে দিকে দৃষ্টি যায় দিগন্তজুড়ে শুধু সরিষার মাঠ নজরে পড়ে। চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৫,৭৮০ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ করা হয়েছ। গত বছরের
শেরপুরের নকলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জব্দ করা সরকারি প্রণোদনার ৭১০ কেজি ধানের বীজ কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে এসব বিতরণ করা হয়। এসময়
শস্য ভান্ডার খ্যাত শেরপুরের নকলায় এ বছর আগাম ও উন্নত জাতের বেগুনের বাম্পার ফলনের পাশাপাশি ভালো দাম পেয়ে কৃষকরা খুশি। এখানকার উৎপাদিত বেগুনের গুণগত মান ভালো ও নিরাপদ হওয়ায় স্থানীয়
ধানের চেয়ে ভুট্টা উৎপাদনের খরচ কম, কিন্তু লাভ বেশি পাওয়ায় শেরপুরের নকলা উপজেলার কৃষকরা দিন দিন ধান ছেড়ে ভুট্টা চাষে ঝুঁকছেন। নামমাত্র শ্রমে, সামান্য পরিমাণ সার, ২/৩ বার হালকা সেচ
শেরপুরের নকলায় কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি কৃষি প্রণোদনার ৭১০ কেজি ধানের বীজ জব্দ করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। সেইসাথে সরকারি ধান বীজ বিক্রির উদ্দেশ্যে দোকানে রাখার অভিযোগে ২ ব্যবসায়ীকে