বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শেরপুরে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন করা হয়েছে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি’র জেলা কমিটি গঠন: সভাপতি নজরুল, সম্পাদক হযরত নকলায় ফাহিম চৌধুরীর গণ সংযোগ ও পথসভায় জনতার ঢল নকলায় শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি আদায়ে ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যের আহবান নকলার বীর মুক্তিযোদ্ধা জামাল উদ্দিন’র মরদেহ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে নকলায় কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সভা পানিফলে কয়েকগুণ লাভ, বানিজ্যিক ভাবে চাষে ঝুঁকছেন কৃষক নকলার বীর মুক্তিযোদ্ধা জামাল উদ্দিন আর নেই নকলায় শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন জোরদারে স্থানীয় পর্যায়ে করনীয় বিষয়ক সভা আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীর সাথে একমত পোষণ করে বিএনপি’র বিবৃতি

শেরপুরের ৭ গ্রামে আগাম ঈদুল ফিতর উদযাপন হচ্ছে

এম.এম হোসাইন, নিজস্ব প্রতিনিধি:
  • প্রকাশের সময় | বৃহস্পতিবার, ১৩ মে, ২০২১
  • ৩৬১ বার পঠিত

শেরপুরের ৭ টি গ্রামে সৌদিআরব তথা মধ্যপ্রাচ্যের সাথে দিনের মিল রেখে আগাম ঈদ-উল-ফিতর উদযাপন করা হচ্ছে। সকাল ৮ টা থেকে ১০ টার মধ্যে এ সব এলাকায় আগাম ঈদ-উল-ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

জেলার যেসব এলাকায় আগাম ঈদ-উল-ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে সেগুলো হলো- শেরপুর সদর উপজেলার উত্তর চরখারচর ও দক্ষিণ চরখারচর, নকলা উপজেলার পৌরসভার চরকৈয়া ও নারায়নখোলা, নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী পশ্চিমপাড়া ও গোবিন্দনগর ছয়আনী পাড়া এবং ঝিনাইগাতি উপজেলার বনগাঁও চতল।

এবার ঈদ-উল-ফিতরের নামাজের জামাত মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। সরকারের নির্দশনা মোতাবেক শারীরিক দূরত্ব বজায় না রাখলেও সুরক্ষায় অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসব জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব জামায়াতে দেড়শ’ থেকে ২০০ জন পুরুষ মুসল্লীর পাশাপাশি পর্দার আড়ালে অন্তত ২০ থেকে ৪০ জন করে নারী মুসল্লী জামাতের সহিত ঈদ-উল-ফিতরের নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে।

ইসলামী ফাউন্ডেশন সূত্র জানায়, কিছু মুসল্লী দীর্ঘদিন ধরে সৌদিআরবের সাথে দিনের মিল রেখে ঈদ ও রোজাসহ অন্যান্য ধর্মীয় কার্যক্রম গুলো পালন করে আসছেন। স্থানীয়রা জানান, জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে দিন দিন এসব আগাম ঈদ জামাতেও নারী-পুরুষ মুসল্লীর সংখ্যা বাড়ছে।

চরকৈয়া গ্রামের আগাম জামাতের ইমাম সারোয়ার জাহান বলেন, আমরা সৌদিআরবের সাথে দিনের মিল রেখে দীর্ঘদিন ধরে রোজা ও ঈদের জামাতসহ অন্যান্য ধর্মীয় কার্যক্রম গুলো করে আসছি। ধর্মীয় ও সরকার বা রাষ্ট্রীয় আইনের বাহিরে কোন কাজ তারা করেন না বলেই, তাদের জামাত চলাকালীন সময়ে সরকারের পক্ষ থেকে থানা পুলিশ ও গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে নিরাপত্তা দেওয়া হয় বলে মুসল্লীদের দাবী।

নিউজটি শেয়ার করুনঃ

এই জাতীয় আরো সংবাদ
©২০২০ সর্বস্তত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত | সমকালীন বাংলা
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102