শেরপুর জেলার নকলা পৌরসভা নির্বাচনে মোছা. সুফিয়া বেগম (জবাফুল), জমিলা বেগম (জবাফুল) ও মোছা. সুফিয়া বেগম (চশমা) বেসরকারি ভাবে সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।
৩০ জানুয়ারি শনিবার সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহন ও গণনা শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ড-১ (সাধারণ ওয়ার্ড ১, ২ ও ৩নং)-এ সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর হিসেবে মোছা. সুফিয়া বেগম জবা ফুল প্রতীকে ১ হাজার ৪৪৮ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোছা. হালিমা বেগম চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৪২৫ ভোট। এ ওয়ার্ডে পরাজিত অন্য ৩ জন হলেন- মোছা. রুপালী বেগম টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ২৫৪ ভোট, মাকছুদা বেগম আনারস প্রতীকে ২৫৫ ভোট ও তছলিমা আক্তার অটোরিক্সা প্রতীকে পেয়েছেন ১৮৫ ভোট।
সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ড-২ (সাধারণ ওয়ার্ড ৪, ৫ ও ৬নং)-এ সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর হিসেবে জমিলা বেগম জবা ফুল প্রতীকে ৩ হাজার ১৭৭ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোছা. বেনুয়ারা বেগম বলপেন প্রতীকে ২ হাজার ৩১২ ভোট পেয়েছেন। এ ওয়ার্ডে পরাজিত অন্য ৩ জন হলেন- মোছা. রেনু বেগম চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৬৬৪ ভোট, মোছা. মাছুদা বেগম টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ৫৫৯ ভোট ও রহিমা বেগম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২২৯ ভোট।
সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ড-৩ (সাধারণ ওয়ার্ড ৭, ৮ ও ৯নং)-এ সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর হিসেবে মোছা. সুফিয়া বেগম চশমা প্রতীকে ২ হাজার ৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোছা. ছয়ফল বেগম বলপেন প্রতীকে ১ হাজার ৫৯৬ ভোট পেয়েছেন। এ ওয়ার্ডে পরাজিত অন্য ৩ জন হলেন- মোছা. মমেনা খাতুন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৩৭৫ ভোট, মোছা. রুপালী বেগম টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ২৯৮ ভোট ও রত্না বেগম জবাফুল প্রতীকে ৪৮২ ভোট পেয়েছেন।
নকলা পৌরসভায় মোট ভোটার ২৭ হাজার ১৫৯ জন, এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১৩ হাজার ৮ জন ও নারী ভোটার ১৪ হাজার ১৫১ জন। এ হিসাব অনুযায়ী পুরুষ ভোটারের চেয়ে নারী ভোটার এক হাজার ১৪৩ জন বেশি।